ঘাগড়া খান বাড়ি মসজিদ

নির্মাণকাল আনুমানিক ৬০০ বৎসর পূর্বে । কথিত আছে ‘পালানো খা’ ও ‘জববার খা’ দুই সহোদর কোন এক রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন। পরাজিত হয়ে ভ্রাতৃদ্বয় এই অরণ্যে আশ্রয় নেন এবং সেখানে এই মসজিদটি স্থাপন করেন। মসজিদটির বিশেষত্ব হল যে এর ইটগুলো চারকোণা টালির মত। আজ হতে ছয় থেকে সাতশত বৎসর পূর্বে এই ইটগুলির ব্যবহার ছিল। আস্তরণ বা […]

Continue Reading

শ্রীবরদীর হাড়িয়াকোনা যেন সবুজের গালিচা

শেরপুর জেলার শ্রীবরর্দী উপজেলার গারো পাহাড়ের সবুজে ঘেরা আদিবাসী গারো সম্প্রদায় অধ্যুষিত এক গ্রামের নাম হাড়িয়াকোনা। দেখলে মনে হবে পাহাড় জুড়ে সবুজের গালিচা বিছানো রয়েছে। এই মন ভোলানো প্রাকৃতিক দৃশ্য সত্যিই যে কোন প্রকৃতিপ্রেমীকে বিমোহিত করবে।   চারিদিকে পাহাড় বেষ্টিত এ গ্রামের উত্তরে ভারতের পুরাকাশিয়ার রামখং পাড়া এবং পশ্চিম পাশে রয়েছে জামালপুরের বক্সীগঞ্জ উপজেলার ধানুয়া […]

Continue Reading

বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিলেন শেরপুর জেলার সাঁতারু মোঃ গোলাম রব্বানী

    আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিমপাড়া সমুদ্রসৈকত থেকে এই সাঁতার শুরু হয়। টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ১৬.১ কিলোমিটার সমুদ্রপথ হচ্ছে ‘বাংলা চ্যানেল’। ১৭তম বাংলা চ্যানেল সাঁতার-২০২২-এর আয়োজন করেছে ‘ষড়জ অ্যাডভেঞ্চার’ ও ‘এক্সট্রিম বাংলা’। বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সাঁতার শেষ হয় সেন্ট মার্টিন […]

Continue Reading

৭ ডিসেম্বর শেরপুর মুক্ত দিবস

১৯৭১ সালের এই দিনে (৭ ডিসেম্বর) শেরপুর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাত থেকে মুক্ত হয়।মুক্তিযোদ্ধারা মিত্রবাহিনীর সহায়তায় শেরপুর অঞ্চলকে শত্রু মুক্ত করেন। এইদিন মিত্রবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় সর্বাধিনায়ক প্রয়াত জগজিৎ সিং অরোরা শেরপুর শহীদ দারোগ আলী পৌর পার্ক মাঠে এক স্বতস্ফূর্ত সমাবেশে শেরপুরকে মুক্ত বলে ঘোষণা দেন। এসময় তিনি বাংলাদেশের জাতীয় পাতাকা উত্তোলন করেন। শেরপুর সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সাধারণ […]

Continue Reading

ভাষা সৈনিক আবুল কাশেম

অধ্যক্ষ আবুল কাশেম বাংলাদেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষাকে অধিষ্ঠিত করার জন্য সারা জীবন চেষ্টা করেছেন । এ লক্ষ্যে তিনি জীবনভর পরিশ্রম করেছেন। ১ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭, ইসলামিক সংস্কৃতি ও চেতনাকে সামনে রেখে সমমনা শিক্ষাবিদ, লেখক ও সাংবাদিকদের সমন্বয়ে “তমুদ্দিন মজলিস” প্রতিষ্ঠা করেন ।১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭, তমুদ্দিন মজলিস “পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা:বাংলা না উর্দু?” শিরোনামে একটি বুকলেট বের করে। যার […]

Continue Reading

মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা

মুক্তিযুদ্ধে শেরপুর ১৯৪৭ সালের বৃটিশ ভারত হিন্দুস্থান ও পাকিস্তান নামক দুইটি অঞ্চলে বিভক্ত হয়ে বৃটিশ শাসন মুক্ত হয়। তন্মধ্যে পাকিস্তান আবার প্রায় বার শত মাইলের ব্যবধানে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান নামে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং পাঞ্জাবী শাসক গোষ্ঠী উভয় অঞ্চলেই তাদের আধিপত্য বিস্তার করে রাখে। ফলে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রায় ২৪ বৎসর কাল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক […]

Continue Reading

নকলা উপজেলার পটভূমি

থানা গঠন ব্রিটিশ সরকার প্রশাসনিক প্রয়োজনে তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ী থানাকে দু’টি থানায় বিভক্ত করার লক্ষ্যে ১৯২২ সালের ১২ নভেম্বর নালিতাবাড়ী থানার দক্ষিণাঞ্চলের ৯ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠন করে নকলা থানা। ইউনিয়নগুলো হলো-গনপদ্দী, নকলা,উরফা, কুর্শা বাদাগৈড়(বর্তমানে গৌড়দ্বার) , বানেশ্বর্দী, পাঠাকাটা, টালকী, চর অষ্টধর এবং চন্দ্রকোনা। উপজেলা গঠনঃ নকলা থানাটি (বর্তমানে উপজেলা) ১৯৮৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারীতে […]

Continue Reading

শেরপুর জেলার চা বাগান

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের গান্ধীগাও গ্রামের তিন বছর ধরে শুরু হয়েছে চা বাগান। বর্তমানে গাছের সংখ্যা প্রায় ৭০০। এ ছাড়াও নকলা উপজেলার টালকি ইউনিয়নের সমতল ভূমিতেও রয়েছে আরো একটি চা বাগান।ঘুরে দেখে আসতে পারেন,চাইলে সতেজ চাপাতি কিনতেও পারবেন।

Continue Reading